লেখাছবির খেলা–সব স্টোরিকার্ড একসঙ্গে এইখানে
একজন খুদে ছবি আঁকবে । সে ছবি নিয়ে গল্প গড়বে একজন বড় আর একজন খুদে। খুদে শিল্পীঃ সৃজনী। তার ছবি থেকে গল্প বানাল এক খুদে আর তার মা
গ্লিন গ্লিন লসোগোল্লা
অরিন চক্রবর্তী (৩)
দুটো বেবি বেবি দাদাদিদি ইস্কুল থেকে পালিয়ে যাচ্ছিল। রাস্তায় মাম্মার সঙ্গে দেখা হয়ে গেছে। মাম্মা বলেছে, এখানে কী করছ? যাও ফিরে যাও ইস্কুলে, না হলে হুমো ধরবে। হুমো রাগী, খুব জোরে বকে দেয়। এদিকে একটা কাকাই অনেকগুলো গ্লিন গ্লিন লসোগোল্লা নিয়ে ওই দিকে থিলি বাড়িতে দিতে যাচ্ছে। বাড়িগুলোতে ফাইভ বড় বড় গাছ আছে। বেবি বেবি দাদাদিদিগুলো বাড়ি গিয়ে গ্লিন রসোগোল্লা খাবে।
ডাবওয়ালা কাকু
ঋতুপর্ণা চক্রবর্তী(বড়ো)
রিয়া আর রনি ইস্কুল থেকেই দেখতে পেলো, আবার সেই ডাবওয়ালা কাকু পাড়ায় এসেছে। তার মানে আজ আবার সেই নারকোল গাছে চড়া দেখা যাবে তাড়াতাড়ি গেলে। ছুটির ঘন্টা পড়ার অপেক্ষা। তারপর এক ছুটে ইস্কুল থেকে বেরিয়েছে দুজনে। এদিকে রীনামাসির সঙ্গে দেখা হয়ে গেল রাস্তায়। রীনামাসি তখন ঘাট থেকে জল ভরে নিয়ে যাচ্ছে, বালতি আর কোমরে কলসি। তাই দেখে রিয়া আর রনি দুজনেই রীনামাসিকে বলল, “বাড়ি অবধি জল বয়ে দেব মাসি?” মাসি হেসে বলল, “না রে, দরকার নেই।” ওরা আবার ছুটবে ভাবল কিন্তু ততক্ষণে দেরি হয়ে গেছে, ডাবওয়ালা কাকু ডাব পেড়ে নিয়ে পাড়ায় পাড়ায় বিক্কিরি করতে বেরিয়ে পড়েছে।