জয়ঢাকের ধাঁধার বই
প্রথম ধাঁধাঘরের ভেতর তিনখানা সুইচ আছে।
ঘরের বাইরে তিনখানা লাইট আছে। ঘরের ভেতরের সুইচগুলো টিপলে লাইটগুলো জ্বলে।
ঘরের দরজা বন্ধ। জানালা নেই। ঘর থেকে বাইরে কিচ্ছু দেখা যায় না।
ঘরের বাইরে বেরোলে বা বাইরে উঁকি দিলে আর সুইচ ছোঁয়া যাবে না।
কীভাবে বলবে কোন সুইচে কোন লাইট জ্বলে?
দ্বিতীয় ধাঁধা
হারিয়ে যাওয়া কুকুরটাকে তিনদিন পরে দেখতে পেল সে। নদীর ওপারে তার কুকুরটা দাঁড়িয়ে ছিল, জঙ্গলের ঠিক বাইরে। রাত হয়ে আসছিল। লোকটা খুশি হয়ে ডাকল, “জিমি-ই-ই-ই-ই-ই”কুকুরটা ডাক শুনে নদী পেরিয়ে এসে তার মালিকের ______________-এর কোণা দাঁতে ধরে আদুরে টান দিল ।
শূন্যস্থান পূরণ করো
ক। গামছা। খ। পাঞ্জাবি। গ। পুল ওভার ঘ। টি শার্ট
তৃতীয় ধাঁধা
মে মাসে তিনমাস
জুজু নেয় দুই
ফেজা ভেজা কুয়াশায় কাঁথামুড়ি শুই
এখানে অসীম আলো ছেড়ে দেহগুলি
ক্যালেন্ডারের থেকে তিন পাতা খুলি
ডজনের বাকি দুই পাবে বলো কীসে?
নীল নভে পাবে, পাবে ডিনারের ডিসে
চতুর্থ ধাঁধাঘড়ি বৃত্তান্ত।
সবচেয়ে কম নড়াচড়া করা যন্ত্রাংশ থাকে যে ঘড়িতে তা হল সূর্যঘড়ি। ওতে কিচ্ছু নড়ে না। সে বাদে দম দেয়া ঘড়ি, ইলেকট্রনিক ঘড়ি, স্টপওয়াচ এই সব ঘড়িতেই অনেক অনেক নড়াচড়া করা অংশ থাকে, তাই তো? তা প্রশ্ন হল সবচেয়ে বেশি সংখ্যার নড়াচড়া করা অংশ থাকে কোন ঘড়িতে?
পঞ্চম ধাঁধা
৮১,৪৬,৩২,৯৫৭ এই নম্বরটার একটা একেবারে ইউনিক বৈশিষ্ট্য আছে। সেটা কী?
ষষ্ঠ ধাঁধা
চার ফোঁটাওয়ালা সুদর্শন পোকাটাকে খুঁজে বের করো।
উত্তরঃ
প্রথম ধাঁধাঃ দুটো সুইচ অন করো। তিন মিনিট অপেক্ষা করো। একটা সুইচ অফ করে দাও। একমিনিট অপেক্ষা করো। বাইরে যাও। একটা লাইট নেভা ও ঠাণ্ডা। সেটা যে সসুইচ অন করোনি সেট্য জ্বলে। একটা লাইট নেভা আর গরম। সেট, যে সুইচটা অফ করেছ সেটায় জ্বলে। একটা লাইট জ্বলছে। সেটা বলে দিতে হবে?
দ্বিতীয় ধাঁধাঃ (গ)। নদী বরফজমা ছিল। নইলে দৌড়ে নদী পেরোল কী করে?
তৃতীয় ধাঁধাঃ বারোমাস (মে মাসে= মে, মার্চ, সেপ্টেম্বর। ফেজা= ফেব্রুয়ারি জানুয়ারি এখানে অসীম আলো (ছেড়ে দেহগুলি=শুধু মাথাগুলো নাও= এ (এপ্রিল) অ(অক্টোবর) আ(আগস্ট) ), নভে ও ডিসে= নভেম্বর ও ডিসেম্বর
চতুর্থ ধাঁধাঃ বালিঘড়ি। কয়েক লক্ষ বালির দানা নড়াচড়া করতে থাকে ঘড়িটায় ।
পঞ্চম ধাঁধাঃ এই সংখ্যাটার ডিজিটগুলো তাদের বাংলা নামের বর্ণানুক্রমে সাজানো। এমন নম্বর আর একটিও আছে বলে জানি না।