লেখাছবির খেলা–সমস্ত স্টোরিকার্ড একসঙ্গে।এইখানে ক্লিক করো। ইচ্ছেসুখে ভাগ করে নাও। ছাপিয়ে বন্ধুদের দাও।
ছবি আঁকল এক খুদে- হিয়া তুঙ্গা। সেই ছবি থেকে গল্প বানাল আর এক খুদে আর তার বাবা
ভুতুড়ে বাড়ি!
জিষ্ণু দালাল(খুদে)
একদিন একটা লোক তার গ্রাম থেকে বেরিয়ে পাশের জঙ্গলে গেল কাঠ কাটতে। দেখল একটা বাড়ি সেই জঙ্গলের মধ্যে। সে বাড়িটার দরজার কাছে গিয়ে হ্যান্ডেল ধরে টানতেই ভ্যানিশ হয়ে গেল আর তারপর দেখল যে সে হুস করে বাড়ির মধ্যে ঢুকে পড়েছে। সেটা ছিল একটা ভুতুড়ে বাড়ি। সে দেখল ঘরে কোনো আলো নেই, শুধু একগাদা নোংরা টেবিল চেয়ার আর একটা ভাঙ্গা টিভি। আর বাদুড় আছে! সে এগিয়ে গিয়ে দেখল একটা রুমে অনেকগুলো ভূত আছে। সে আস্তে আস্তে তার ঝোলা থেকে ভ্যাকিউম মেশিনটা বের করে সেদিকে এগোল। তারপর ভ্যাকিউম চালিয়ে ভূত গুলোকে ঝোলায় পুরে চলে এল।
দি এন্ড!
বন কী বাত!
জ্যোতির্ময় দালাল (বড়ো)
ওই যে দেখুন ওই ঝোপটার বাঁদিকে –
আহা, বাইনোকুলারটা চোখে লাগাবেন তো!
দেখতে পেলেন দাদা?
কই দেখি দেখি – ওহ, সাইড দিন না একটু।
ওমা, কি কিউট গো বাচ্চাটা! মা হাতিটার গা ঘেঁষে ঘেঁষে কেমন হাঁটছে দেখো !
শ – শ – শ, আপনারা একটু চুপ করবেন তো! এত আওয়াজ করলে হাতি টাতি কিস্যু আসবে না ওয়াচ টাওয়ারের ধারেকাছে !
ও দাদা হাতটা সরান, মিস হয়ে যাচ্ছে যে অ্যাঙ্গেলটা – এত ঝক্কি পুইয়ে ডিএসএলআরটা বয়ে বয়ে আনা !
ফটাস্ !
বুলশিট !!!এটা চিপসের প্যাকেট খোলার টাইম? হাউ আনকালচার্ড !
এই, একটু এদিকটা তাকাও না । ঝট করে হাতির গ্রুপটার ব্যাকগ্রাউন্ডে সেলফিটা তুলে নি –
হ্যাঁ হ্যাঁ, আর জিওট্যাগও করে দাও! লাস্ট টাইম ঋতু কাকিমারা —
ধুর বাবা, ভাল্লাগে না! এই এত্ত উঁচু টাওয়ারে উঠেও মোবাইল নেটওয়ার্ক নেই! স্ট্যাটাসটা দিতে কত দেরি হয়ে যাচ্ছে …