এক সার্জন মামলায় ফেঁসে উকিলের কাছে প্রচুর টাকা খোয়াবার পর ফেসবুকে একটা পোস্ট দিয়েছিল। তিন লাইনের পোস্ট। সেটা এখানে উদ্ধৃত করা হল।
“ বিভিন্ন পেশার রোগীদের মধ্যে আমি উকিলদের সার্জারি করতে সবচেয়ে পছন্দ করি। কারণ এঁদের শরীরের গড়ণ ভারী সরল। সেখানে হৃৎপিন্ড, মেরুদণ্ড, মস্তিষ্ক এইসব কিছুই থাকে না।”
কমপিউটার বনাম গাড়ি:
একবার এক কম্পিউটারওয়ালা ফেসবুকে পোস্ট দিল, গত এক দশকে কমপিউটার যেভাবে উন্নতি করে আয়তনে ছোটো, গতিতে উদ্দাম আর দামে শস্তা হয়েছে, গাড়ি ইনডাস্ট্রি তার এক শতাংশও তেমন উন্নতি করলে আজ হাতের মুঠোর মাপের, ঘণ্টায় দশ হাজার মাইল স্পিডের আর দু’হাজার টাকা দামের বুদ্ধিমান উড়ুক্কু গাড়ি বাজারে চলে আসত।
কমেন্টে এক গাড়িওয়ালা জানায়: করাই যেত। তবে তাতে চড়া যেত না।
দ্বিতীয় কমেন্টে আরেকজন জানায়: তাছাড়া দিনে দশবার গাড়ি ক্র্যাশ হত, বছরে দুবার পুরোনো মডেল অচল হয়ে নতুন আপগ্রেডেড গাড়ি কিনিয়ে ছাড়ত আর মাঝরাস্তায় উড়তে উড়তে ভাইরাসের গুঁতোয় গাড়ি শাট ডাউন হত রোজ একবার করে।
তাতে কমপিউটারওয়ালা জানান: সব বাজে কথা। প্লে-স্টেশনে ‘ভ্রুম’ গেমটা খেলে দেখুন। আমার কোম্পানির বানানো। ওতে এরকম অনেক গাড়ি আছে। আমি রোজ চালাই। কোনো ক্র্যাশফ্যাশ হয় না।
একটি অভয়ারণ্যের সামনের পোস্টার:
এই অরণ্যে উঁচু বা নীচুগলায় কথাবার্তা বলে বাঘদের ও লেপার্ডদের বিরক্ত করবেন না। টুরিস্টদের অনুরোধ, আপনারা পোশাকে ছোটো ছোটো ঘণ্টা বেঁধে অরণ্যে পা দেবেন। আর প্রয়োজনে ঘণ্টা বাজিয়ে একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করবেন।
লেপার্ড বা রয়েল বেঙ্গলের সাইটিং-এর জন্য জঙ্গলের মাটিতে এদের মলের চিহ্ন খোঁজা একটি কার্যকরী পদ্ধতি। মলে ছোটো ছোটো ঘণ্টি জমাট বেঁধে আছে দেখলে জানবেন কাছাকাছি লেপার্ড বা রয়েল বেঙ্গলের দেখা মেলা সম্ভব।