সিন্থিয়া আরশিয়ার আগের গল্প- গোঁফ আর লেজের রহস্য, শেফের কেক
উৎসাহে: মা, আব্দুস, রজত প্রামাণিকদা ও ছোটোবেলার বন্ধু সায়ন্তনী ঘোষ দস্তিদার। বিশেষ অনুপ্রেরণা ও উৎসর্গ: আরশিয়াকে।
১। আমি শিম্পি। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি। আমি একটা বেড়াল এঁকেছি।
২। কিন্তু মা যে এখন খেতে ডাকছে। তাই খাতা রেখে মায়ের কাছে এলাম।
৩। ফিরে এসে দেখি আমার আঁকার পাতা খালি। বেড়াল তো নেই।
৪। রেখামাসি বলল, “আমার হলুদ বেড়ালটাকে নিবি শিম্পি?”
আমি বললাম, “আমার বেড়াল কোথায় মাসি?”
৫। দাদু বলল, “দেখো তো শিম্পি, তোমার বেড়াল মাঠে গেছে কি না।”
৬। জানালা দিয়ে দেখলাম কয়েকটা বেড়াল খেলছে। বললাম, “আমার বেড়ালকে দেখেছ?”
৭। আমাকে দেখে একটা বেড়াল বলল, “ম্যাও! ম্যাও।”
৮। কিন্তু আমার বেড়াল গেল কই?
৯। তখনই বাবা এসে হেসে বলল, “আরে শিম্পিসোনা, তুমি তো দারুণ বেড়াল এঁকেছ! এই নাও তোমার ছবি আঁকার খাতাটা। তোমার মাকে দেখাচ্ছিলাম। তুমি তো অন্য খাতায় খুঁজছিলে।”
১০। নিজের আঁকা বেড়ালকে ফিরে পেয়ে আমি খুব খুশি।
১১। এখন খাতা খুলে আমার বেড়ালটাকে দেখছি।
১২। হঠাৎ ছবির বেড়াল একটু হেসে বলল, “ম্যাও! শিম্পি, আমাকে সুন্দর করে রঙ করে দাও। তবে তো আমাকে অন্য বেড়ালরা খেলতে নেবে।”
১৩। “আচ্ছা। তোমাকে সুন্দর করে দিচ্ছি।”
ছবি-শ্রীপর্ণা ঘোষ
খুদে স্রষ্টাদের সমস্ত কাজের লাইব্রেরি
বাঃ! বেশ
LikeLike