বিদেশী গল্প ইংরিজি গল্প-আর কিছুক্ষণ ডব্লিউ এফ হার্ভে-আগস্ট হিট অনুবাদ অমিত দেবনাথ শীত ২০১৭

অমিত দেবনাথ -এর সমস্ত লেখা একত্রে

ফেনিস্টন রোড, ক্ল্যাপহাম।

২০ শে আগস্ট, ১৯০-

আজকের দিনটা, আমার মনে হয় আমার জীবনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিন। কাজেই সবকিছু ঠিকঠাক মনে থাকতে থাকতেই আমি যতটা সম্ভব পরিষ্কার করে ব্যাপারটা লিখে রাখতে চাই।

তার আগে বলে নিই, আমার নাম জেমস ক্ল্যারেন্স উইদেনক্রফট, বয়স চল্লিশ বছর, শরীর এতই ভাল যে একদিনের জন্যও অসুস্থ হয়েছি বলে মনে পড়ে না। পেশা ছবি আঁকা। বিরাট কিছু সফল আর্টিস্ট না হলেও যা রোজগার করি, তাতে আমার মোটামুটি চলে যায়।

আমার আত্মীয় বলতে ছিল এক বোন, সে মারা গেছে পাঁচ বছর আগে, কাজেই আমি এখন একা এবং স্বাধীন। আজ সকাল ন’টা নাগাদ আমি ব্রেকফাস্ট করেছি, তারপর খবরের কাগজে চোখ বুলিয়ে পাইপ ধরিয়েছি এই আশা নিয়ে যে এবার খানিকক্ষণ চিন্তাভাবনা করা যাক, যাতে পেনসিল স্কেচের একটা সাবজেক্ট বের করা যায়।

ঘরের জানলা দরজা খোলা থাকলেও প্রচণ্ড গরম লাগছিল। যখন আমি সবে ভাবতে শুরু করেছি যে নাঃ, এইবার বরং কাছাকাছি সুইমিং পুলে গিয়ে ডুব দেওয়া যাক, তখনই মাথায় আইডিয়াটা এল। আমি আঁকতে শুরু করলাম। এতই মগ্ন হয়ে গেছিলাম কাজটায় যে দুপুরের খাবারটাও খাওয়া হয়নি। যখন সেন্ট জুডেসের ঘড়িটায় বিকেল চারটের ঘন্টা বাজছে, তখন কাজ শেষ হল।

কাজটা যদিও পেনসিল স্কেচ, এবং দ্রুতগতিতে করা, তবুও আমার মনে হল যে এটাই বোধহয় আমার সেরা কাজ। এতে দেখা যাচ্ছে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আছে একজন আসামী, যাকে এক্ষুনি জজসাহেব ফাঁসির হুকুম দিয়েছেন। লোকটা মোটা – খুব মোটা। এতই মোটা যে তার থুতনি থেকে মাংস ঝুলে পড়ছে, ঘাড়ে চর্বির কয়েকটা থাক হয়ে গেছে। পরিষ্কার কামানো মুখ (মানে, আমি বলতে চাইছি যে কয়েকদিন আগেও ওর মুখ পরিষ্কারভাবে কামানোই ছিল) এবং মাথার প্রায় পুরোটাই টাক। লোকটা কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আছে, মোটা মোটা আঙুল দিয়ে শক্ত করে আঁকড়ে ধরেছে এর রেলিঙটাকে, তাকিয়ে আছে সোজা সামনের দিকে। তার হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে, সে শুধু ভয়ই পাননি, একেবারে ভেঙে পড়েছে। এই মাংসের পাহাড়কে ধরে রাখতে পারে, এমন কোনও জোরই লোকটার গায়ে আর নেই।

ছবিটা গোল করে পাকিয়ে, কোনও কারণ ছাড়াই আমি সেটা পকেটে রেখে দিলাম।তারপর, কোনও দারুণ ভাল কাজ করে ফেললে যেরকম আনন্দ হয়, যদিও এই অনুভুতিটা খুব কমই আসে, সেই রকম ফুর্তির মেজাজে আমি বেরিয়ে পড়লাম বাড়ি থেকে।

আমার ধারণা, আমার তখন বোধহয় মনে মনে ট্রেনটনের সঙ্গে একটু আড্ডা মারার ইচ্ছে জেগে উঠেছিল, কারণ আমি তখন লিটন স্ট্রিট দিয়ে হাঁটতে শুরু করে ডান দিকে ঘুরে গিলক্রিস্ট রোড হয়ে  পাহাড়তলিতে চলে এসেছিলাম, যেখানে নতুন ট্রাম লাইন বসানোর কাজ চলছিল।

তারপর যে আমি কী করেছিলাম, মনে নেই। শুধু মনে আছে, মারাত্মক গরম লাগছিল, ধুলো ভরা পিচরাস্তা থেকে এমন গরম উঠছিল যে মনে হচ্ছিল সেই গরমকে ছোঁয়া যাবে। পশ্চিম আকাশে জমে ওঠা ধূসর রঙের মেঘ দেখে আমি ভাবছিলাম কখন বৃষ্টি নামবে।

আমি বোধহয় মাইল পাঁচ-ছয় হেঁটে ফেলেছিলাম, চমক ভাঙাল একটা ছেলে আমার কাছে সময় জিজ্ঞেস করে। ঘড়িতে তখন সাতটা বাজতে কুড়ি মিনিট বাকি।

ছেলেটা চলে যাওয়ার পর আমি বুঝতে চাইলাম, আমি কোথায় আছি। দেখলাম, আমি একটা গেটের সামনে দাঁড়িয়ে আছি, ভেতরে উঠোন, শুকনো মাটি, আর অনেক ফুলগাছ – বেগুনি আর লাল জেরানিয়াম ফুটে আছে তাতে। ঢোকার মুখে একটা বোর্ড – তাতে লেখাঃ

চার্লস অ্যাটকিনসনঃ 

বিলিতি আর ইতালিয়ান মার্বেলের স্মারক তৈরি করা হয়।

ভেতর থেকে ছেনি হাতুড়ির আওয়াজ ভেসে আসছিল, আর তার সঙ্গে একটা শিস দেওয়ার আওয়াজ।

কেন জানি না, আমি ভেতরে ঢুকে পড়লাম। দেখলাম, আমার দিকে পিঠ করে কেউ একজন একটা অদ্ভুত শির তোলা মার্বেল নিয়ে কাজ করছে। আমার আওয়াজ পেয়ে সে ফিরে তাকাল।

আমি থমকে দাঁড়িয়ে পড়লাম।

এটা সেই লোকটা, যার ছবি আমি এঁকেছিলাম, যার ছবি এখন আমার পকেটে।

বসে আছে লোকটা, বিশাল চেহারা, হাতির মতন, কপাল থেকে গড়িয়ে পড়া ঘাম মুছে নিচ্ছে একটা লাল রুমাল দিয়ে। অবিকল সেই চেহারা, কিন্তু চোখমুখের হাবভাব একেবারে আলাদা।

লোকটা একগাল হেসে হ্যান্ডশেক করল আমার সঙ্গে, যেন আমরা কতকালের বন্ধু।

আমি মার্জনা চাইলাম, বিনা অনুমতিতে ভেতরে ঢোকার জন্য। বললাম, ‘বাইরে এমন গরম না! ভেতরটা তো মরুদ্যান মনে হচ্ছে মশাই!’

‘মরুদ্যান! সেটা কী জিনিস!’ বলল লোকটা, ‘তবে সত্যিই আজ গরম পড়েছে। দাঁড়িয়ে কেন, বসুন না!’ লোকটা একটা পাথর দেখিয়ে দিল, গোরস্থানের পাথর, যেটার ওপর বসে সে এতক্ষণ কাজ করছিল। আমি বসলাম।

‘যে পাথরটা নিয়ে কাজ করছেন, সেটা কিন্তু দারুণ!’ আমি বললাম।

লোকটা মাথা নাড়ল। ‘তা বলতে পারেন, তবে একটা পিঠ দারুণ মসৃণ হলেও অন্য দিকটায় বড়সড় খুঁত আছে, আপনি বোধহয় খেয়াল করেননি। এরকম মার্বেল দিয়ে খুব ভাল কাজ করা যায় না। গরমকালে ঠিক আছে। তবে শীতটা আসতে দিন, বরফ পড়লে এই পাথরই কথা বলবে।’

‘খুব ভাল কাজ যদি না-ই করা যায়, তবে এখন এটা দিয়ে কি করছেন?’ আমি জিজ্ঞেস করলাম।

‘আমি যদি বলি প্রদর্শনীর জন্য, আপনি বিশ্বাস করবেন না, তবে আসলে কিন্তু তাই। সবাই কিন্তু বিজ্ঞাপন দেখাতে চায়, সে মুদির দোকানিই হোক, আর মাংসওয়ালা। আর এই পাথরগুলো কবরের ওপরেই বসানো হয়, জানেনই তো।’

তবে দেখলাম, লোকটা মার্বেলের সম্বন্ধে অনেক কিছু জানে। গড়গড় করে সে বলে যাচ্ছিল, কোন পাথর ঝড়বৃষ্টি প্রতিরোধ করে, কোন পাথরে কাজ করে আরাম। তারপর বলা শুরু করল তার বাগান আর নতুন কেনা ফুলের গাছ নিয়ে। প্রতি কথার শেষেই সে হাতের ছেনিটা ঠুকছিল, ঘাম মুছছিল কপাল থেকে আর গাল পাড়ছিল এই অসহ্য গরমকে।

আমি যদিও কথা বলছিলাম খুব কমই। আমার কেমন অস্বস্তি হচ্ছিল। এই লোকটার সঙ্গে দেখা হওয়াটাই কেমন ভূতুড়ে ব্যাপার মনে হচ্ছিল। নিজেকে বোঝানোর চেষ্টা করছিলাম যে এর সঙ্গে কোনও না কোনওখানে আমার নির্ঘাত দেখা হয়েছিল, এমন কোথাও, যে আমি মনে করতে পারছি না, কিন্তু আমি এটাও বুঝতে পারছিলাম মনকে চোখ ঠেরে লাভ নেই, এ লোকটাকে আমি কোনদিনও দেখিনি।

শেষ পর্যন্ত মিঃ অ্যাটকিনসন তাঁর কাজ শেষ করলেন, মাটিতে থুতু ফেলে উঠে দাঁড়ালেন একটা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে।

‘দেখুন দেখি কেমন হল!’ বললেন তিনি, গলায় একটা গর্বের সুর। এতক্ষনে আমি পুরো খোদাই করা লেখাটা দেখতে পেলাম –

জেমস ক্ল্যারেন্স উইদেনক্রফট

-এর পুণ্য স্মৃতির উদ্দেশ্যে

জন্ম১৮ই জানুয়ারি, ১৮৬০

আকস্মিক মৃত্যু-২০শে আগস্ট, ১৯০-

‘জীবনটা এই রকমই মশাই, যখন বেঁচে থাকার কথা, তখনই চলে যেতে হয়!’

বেশ কিছুক্ষণ আমি কথা বলতে পারি নি। মেরুদণ্ড দিয়ে একটা ঠান্ডা স্রোত নেমে যাচ্ছিল আমার। তারপর আমি লোকটাকে জিজ্ঞেস করলাম, সে নামটা কোথায় পেয়েছে।

‘কোথায়ই না’, বললেন মিঃ অ্যাটকিনসন। ‘আমার একটা নাম দরকার ছিল, মাথায় প্রথমেই যেটা এসেছে, বসিয়ে দিয়েছি। কেন বলুন তো?’

‘ওটা আমার নাম।’

লোকটা বিস্ময়ে শিস দিয়ে উঠল।

‘কাকতালীয় ব্যাপার, তাই না?’ আমি বললাম।

‘কাকতালীয় ব্যাপার! তা হবে! কিন্তু তারিখটা?’

‘আমি একটা তারিখ সম্বন্ধেই বলতে পারি, ওটা সঠিক।’

‘এরকম অদ্ভুত ব্যাপার আমি আর দেখিনি!’ বলল লোকটা।

দেখার অবশ্য অনেক বাকি ছিল লোকটার। আমি তাকে সকালে আঁকা ছবিটার কথা বললাম এবং সেটা পকেট থেকে বার করে দেখালাম। দেখলাম, দেখতে দেখতেই লোকটার মুখের ভাব বদলে সেই ছবির লোকটার মত হয়ে যাচ্ছে।

‘কি কান্ড! আর আমি গত পরশুই মারিয়াকে বললাম যে ভূত বলে কিছু নেই!’ বলে উঠল লোকটা। আমাদের দুজনের কেউই অবশ্য ভূত দেখিনি, কিন্তু ও কি বলতে চাইছে, সেটা বুঝতে অসুবিধে হল না।

‘আপনি নিশ্চয়ই আমার নাম কোথাও শুনেছেন’, আমি বললাম।

‘আর আপনিও নিশ্চয়ই আমাকে কোথাও দেখেছিলেন, এখন আর মনে করতে পারছেন না! আচ্ছা, গত জুলাইতে কি আপনি ক্ল্যাকটন-অন-সি – তে গেছিলেন?’

ব্যাপার হল, আমি জীবনেও কখনও ক্ল্যাকটন-অন-সি – তে যাইনি। তারপর আমরা বেশ কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলাম। আমরা দুজনেই একই জিনিস দেখছিলাম, পাথরের ওপর খোদাই করা তারিখ দুটো, যার একটা সঠিক।

‘ভেতরে চলুন, রাত্তিরের খাওয়াটা সেরে নেওয়া যাক’, বললেন মিঃ অ্যাটকিনসন।

মিঃ অ্যাটকিনসনের স্ত্রী বেশ হাসিখুশি মহিলা, ছোটখাটো চেহারা, গালদুটো লাল, গ্রামদেশে থাকলে যেরকম হয়। মিঃ অ্যাটকিনসন আমাকে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে পরিচয় করালেন তাঁর একজন চিত্রকর বন্ধু হিসেবে। এর ফলটা অবশ্য বিশেষ সুবিধের হল না, কারণ স্যালাড সহযোগে সারডিন মাছ দিয়ে খাওয়া- দাওয়া সারার পরই ভদ্রমহিলা নিয়ে এলেন একখানা ডোরে বাইবেল, আর আমাকে এরপর প্রায় ঘন্টাখানেক ধরে মাথা নেড়ে নেড়ে বোঝাতে হল আমার ভক্তিশ্রদ্ধার বহরটা। বাইরে বেরিয়ে দেখলাম, অ্যাটকিনসন সেই পাথরটার ওপর বসে বসে ধূমপান করছে। আমাদের কথাবার্তা আবার ফিরে গেল সেই জায়গায়, যেখানে আমরা শেষ করেছিলাম।

‘মাপ করবেন’, আমি বললাম, ‘কিন্তু এরকম কোনও ঘটনা কি ঘটেছে, যাতে আপনাকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়?’

সে ঘাড় নাড়ল। ‘না। আমি দেউলিয়া নই। আমি যা রোজগার করি, তাতে আমার ভালোই চলে যায়। বছরতিনেক আগে আমার কিছু গুরুজনকে বড়দিনে টার্কি দিয়েছিলাম। যাই হোক, আমি তো এমন কিছুই মনে করতে পারছি না।’

সে উঠে দাঁড়িয়ে একটা পাত্র নিয়ে গাছে জল দেওয়া শুরু করল। ‘এই গরমে দিনে দুবার গাছে জল না দিলে চলে না। এই গরমে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সেটা বেশ ভাল কাজ দেয়, তবে এটা আবার ফার্নগুলো সহ্য করতে পারে না। যাকগে, আপনার বাড়ি কোথায়?’

আমি ঠিকানা বললাম। এখান থেকে জোরে হাঁটলেও ঘন্টাখানেক লাগবে পৌঁছতে।

‘হুম! আসুন, ব্যাপারটা ভেবে দেখা যাক’, সে বলল, ‘যদি আজ রাতে আপনি বাড়ি ফিরে যেতে চান, রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। একটা গাড়ি এসে দুম করে আপনাকে ধাক্কা মারল, কলার খোসা কি কমলালেবুর খোসায় পা হড়কে গেলেন, হয়ত একটা মই এসে উল্টে পড়ল মাথায়, তাই না?’

এমন অসম্ভব সম্ভাবনার কথা লোকটা বলে যাচ্ছিল সিরিয়াস মুখে, যে ঘন্টা ছয়েক আগে হলেও আমি হয়ত প্রবল হাসতাম, কিন্তু এখন আমার হাসি পেল না।

‘সবচেয়ে ভাল যেটা, সেটা আপনাকে বলি’, লোকটা বলল, ‘আপনি রাত বারোটা অবধি এখানে থাকুন। আমরা ওপরতলায় চলে যাই, সেখানে ধূমপানও করা যাবে, আর ও জায়গাটা অনেকটা ঠান্ডাও বটে। কী, যাবেন?’

খুবই আশ্চর্যের কথা, আমি রাজি হয়ে গেলাম।

***

আমরা এখন ওপরে, ঘরের ছাঁচের নিচের একটা লম্বা নিচু ঘরে বসে আছি। অ্যাটকিনসন তার স্ত্রীকে ঘুমোতে পাঠিয়ে দিয়েছে। সে নিজে আমার দেওয়া একটা চুরুট খেতে খেতে একটা ছেনিতে শান দিচ্ছে। আকাশের অবস্থা ভাল নয়। দেখে মনে হচ্ছে যে কোনও মুহূর্তে ঝড় উঠবে। আমি জানলার ধারের একটা নড়বড়ে টেবিলের সামনে বসে বসে এই বিবৃতি লিখছি।

পা কাঁপছে আমার। আর অ্যাটকিনসন, যাকে দেখে মনে হয়েছিল বেশ শক্তপোক্ত মানুষ, সে এমন জোরে জোরে ছেনি ঘষছে, যে মনে হচ্ছে যেন যত তাড়াতাড়ি এ ব্যাপারটা চুকে যায়, ততই মঙ্গল।

এগারোটা বেজে গেছে। আর ঘন্টাখানেকের মধ্যেই আমাকে চলে যেতে হবে।

কিন্তু এই গরমটা অসহ্য লাগছে।

এটা যে কোনও লোককে পাগল করে দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট।

ডব্লিউ এফ হারভে (W.F.Harvey) রচিত ‘আগস্ট হিট’ (August Heat) অবলম্বনে। প্রথম প্রকাশঃ মিডনাইট হাউস অ্যান্ড আদার টেলস (Midnight House and Other Tales), ১৯১০।         

জয়ঢাকের  সমস্ত গল্প ও উপন্যাস

 

  

 

      

2 thoughts on “বিদেশী গল্প ইংরিজি গল্প-আর কিছুক্ষণ ডব্লিউ এফ হার্ভে-আগস্ট হিট অনুবাদ অমিত দেবনাথ শীত ২০১৭

  1. অনুবাদ চমৎকার, সঙ্গে অলঙ্করণ তো দুর্দান্ত। কিন্তু গল্পটা কেমন যেন অসমাপ্ত রয়ে গেল।

    Like

Leave a Reply

Fill in your details below or click an icon to log in:

WordPress.com Logo

You are commenting using your WordPress.com account. Log Out /  Change )

Twitter picture

You are commenting using your Twitter account. Log Out /  Change )

Facebook photo

You are commenting using your Facebook account. Log Out /  Change )

Connecting to %s