১। বিছানায় শুয়ে অনেক রাত্তিরে বই পড়ছ। দেয়ালে ঘড়ি নেই। মোবাইলটাও অনেক দূরে। এক্ষেত্রে বিনা কষ্টে ক’টা বাজে জানবার একটা সহজ উপায় আছে। সেটা হল চেঁচিয়ে গান গেয়ে ওঠা। একটুক্ষণ করলেই পাশের ঘর থেকে মা চিৎকার করে বলবে, “হচ্ছেটা কী? রাত আড়াইটে বাজে এখনও ঘুমের নাম নেই? উঠ এলে আজ তোর একদিন কি…”
ব্যস। হয়ে গেল তো?
২। -আপনাদের লাইব্রেরিতে ‘আত্মহত্যার তিনশো উপায়’ বইটা আছে?
-আছে। ইস্যু করে দিচ্ছি। ফেরৎ দিতে যিনি আসবেন তাঁর ফোন নম্বরটা রেজিস্টারে লিখে রেখে যান প্লিজ।
৩। মাস্টার – (আঙুলের সোনার আংটি জলে ডুবিয়ে ধরে) বল দেখি এবারে এতে মরচে ধরবে নাকি?
ছাত্র – না সার।
মাস্টার – বেশ বেশ। কী কারণে?
ছাত্র – কারণ সিম্পল। মরচে ধরার ভয় থাকলে কোন পাগলে ও জিনিস জলে দেয়?
৪। পাগলা গারদের এক বাসিন্দা একমনে কিছু লিখছেন।
ডাক্তার এসে প্রশ্ন করলেন – কী হে, চিঠি লিখছেন নাকি?
রোগীঃ আজ্ঞে।
ডাক্তারঃ কাকে লিখছেন?
রোগীঃ নিজেকে।
ডাক্তারঃ বাহ্! ভালো তো। তা কী লিখলেন?
রোগীঃ আপনি কি পাগল নাকি মশাই? সবে তো চিঠিটা লিখছি। চিঠি পাঠাব, দু’দিন বাদে চিঠিটা পাব, খুলে পড়ব। তারপর তো বলতে পারব কী লিখেছি!