পান্তুয়া সন্দেশ গজা
চলে গেছে কত কত অতীতের পার
কালোজাম, লেডিকেনি রসগোল্লা
তারা কেউ চলে না তো আর
নতুন যুগের মিষ্টি নতুনের মুখে লাগে মিঠে
এবার পূজায় তারে খুঁজে নিও ‘জয়ঢাক সুইট’-এ
এবারে পুজোয়, জয়ঢাক মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের নতুন নতুন আঙ্গিকের মিষ্টিতে হোক দেবীবরণ।
–দন্তেশ–
বিশুদ্ধ ছানার দাঁত ও ভাজামুগের মাড়ি দিয়ে সুইস প্রযুক্তিতে নির্মিত ‘সুইট টুথ’ সন্দেশ।
–মৎস্যকলা–
চিনি ও ভিনিগারের রস টুপটুপ পাকা কলা ও কাঁচা মাছের অনুপম মিশ্রণে বিশুদ্ধ বাঙালি সুশি।
–হৃদয়ছেঁড়া–
ক্যারামেল সস-সহ পরিবেশিত, হায়দরাবাদি গরুর দুধের ছানা থেকে নির্মিত এই হৃদয়হরণ সন্দেশ সাজিয়ে দিন আপনার প্রিয়তম বন্ধুর প্লেট-এ।
–অঙ্গুলীমাল–
দেশি ঘি, খোয়াক্ষির ও সুইস চকোলেট সস সহযোগে নির্মিত অঙ্গুলীমাল চকো চমচম।সত্যকার আঙুলের ছাপ থেকে নির্মিত ছাঁচে ঢালাই এই চমচম পুজোর দিনে প্রবাসী প্রিয়জনের আঙুলের স্পর্শের অনুভূতি এনে দেবে আপনার জিভে। (বিধিমাফিক ঘোষণা- কোনো জীবিত মানুষের আঙুল এই মিষ্টান্নের নির্মাণে ব্যবহৃত হয়নি।)
–অঙ্গসন্দেশ–
এবং অবশ্যই, আমাদের কাস্টমাইজেবল ছানাপোড়া ভাস্কর্য গ্যালারি। বাংলার প্রসিদ্ধ ছানাপোড়া কারিগরদের দ্বারা নির্মিত। অপরূপ এই ছানাপোড়া ভাস্কর্যের সামনে এক মুহূর্ত দাঁড়ান। বেছে নিন তার নাক, কান, আঙুল হাত পা ইত্যাদি। তারপর বেছে নেয়া অঙ্গকে প্লেটে নিয়ে ধীরে ধীরে পেটে নিন। ত্রিশটি বিশ্বখ্যাত ভাস্কর্যের ছানাপোড়া ভার্শন পাবেন। আমাদের পছন্দের মিষ্টিটি হল- “থিঙ্কার্স ইয়ার”