ভারত ও বিশ্বের বৈজ্ঞানিক-সব লেখা একত্রে
পা মচকাক, কিংবা বুকে কফ বসে শ্বাসকষ্ট হোক—যে-কোনো ডাক্তার সবার আগে রুগীকে বলবে, ‘একটা এক্স-রে করিয়ে আনুন, দেখছি।’ তারপর একটা বিরাট যন্ত্রের সামনে রুগী পা ছড়িয়ে বা বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে পড়লেই দূর থেকে একজন বোতাম টিপে যন্ত্রটা চালু করে দেবে। মাত্র কয়েক সেকেন্ডের ব্যাপার। পনেরো মিনিট পর যন্ত্র-চালানো লোকটা হাতে তুলে দেবে একটা কালো রঙের প্লেট, যাতে উঠেছে মচকানো পায়ের হাড়, কিংবা কফ আটকানো ফুসফুসের ছবি।
চিকিৎসাশাস্ত্র আজ অনেক উন্নত হয়ে গেলেও সাবেকি সেই এক্স-রে না করে অনেক রোগের হদিশ পাওয়া যায় না আমাদের শরীরে। এই অসাধারণ আবিষ্কার যাঁর হাতে হয়েছিল, তাঁর নাম আমরা বিজ্ঞান বইতে সবাই পড়েছি—উইলহেম রন্টগন। মেধাবী এই বিজ্ঞানীর স্কুলজীবনে এমন সব কাণ্ড ঘটে, যাতে মনে হয়েছিল, এই ছেলে আর বেশিদূর লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারবে না। কিন্তু রন্টগন হতে চেয়েছিলেন ইঞ্জিনিয়ার। তাঁকে আটকায় কার সাধ্য।
রন্টগনের জন্ম হয় প্রুশিয়ায়, ১৮৪৫ সালে। কিন্তু যুদ্ধ বেধে যাবার কারণে তিনি তাঁর বাবা-মায়ের সঙ্গে হল্যান্ডে চলে যান। একটু বড়ো হয়ে রন্টগন হল্যান্ডে এক ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে ভর্তি হন। কিন্তু কয়েক বছর পর এক অধ্যাপকের বিরাগভাজন হওয়ায় স্কুল কমিটির বিচারে রন্টগনকে স্কুল থেকে বার করে দেওয়া হয়। কারণ জানা যায় না। তিনি অধ্যাপকের টাকে কাগজের গোল্লা পাকিয়ে ছুড়েছিলেন, নাকি চেয়ারের হাতলে বিছুটি পাতা ঘষে রেখেছেলেন—কে বলতে পারে? অনেক বিখ্যাত হয়ে যাবার পর নিজের জমানো সব কাগজপত্রের সঙ্গে ডায়েরিগুলোও পুড়িয়ে ফেলেছিলেন রন্টগন। তাই তাঁর জীবনী লেখকেরা মাথার চুল ছিঁড়েও স্কুলজীবনের সেই ঘটনার তত্ত্বতল্লাশ করতে পারেননি।
একবছর অপেক্ষা করে রন্টগন আবার মৌখিক পরীক্ষা দিতে যান সেই একই স্কুলে ভর্তি হবার জন্য। বিধি বাম! পরীক্ষা নিতে বসেন সেই অধ্যাপক, যাঁর রোষানলে পড়ে রন্টগনকে স্কুল ছাড়তে হয়েছিল। ভাগ্যের মার যাকে বলে। প্রত্যাশিতভাবেই তিনি স্কুলে পুনরায় ভর্তির ছাড়পত্র পাননি। এদিকে তাঁকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে। তাই সেই বছরই রন্টগন চলে যান সুইজারল্যান্ডে। সেখানে ভর্তি হতে তাঁর কোনও অসুবিধা হয়নি। যদিও দু-দুটো মূল্যবান বছর তাঁর জীবন থেকে হল্যান্ডের স্কুল কেড়ে নিয়েছিল। কিন্তু জুরিখের ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলে তালিম নিতে গিয়েই ঘুরে যায় তাঁর জীবনের মোড়।
ইঞ্জিনিয়ার হয়ে যাবার পর তিনি উঁচু ক্লাসে ভর্তি হয়ে সেখানকার পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক অগাস্ট কুণ্ডের কাছে গবেষণা শুরু করেন। ডক্টর কুণ্ড যেমন একজন দক্ষ তাত্ত্বিক পদার্থবিদ ছিলেন, তেমনি হাতেনাতে পরীক্ষা করতেও তাঁর কুশলতা ছিল সমান। তিনি রন্টগনকে নিজের সহকারী বানিয়ে নেন এবং রন্টগনের মেধা দেখে তাঁকে পরামর্শ দেন পদার্থবিদ্যা উপর কাজ করবার জন্য।
জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর কুণ্ডের সহায়তা করতে এককথায় রাজি হয়ে যাওয়া রন্টগনের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ইঞ্জিনিয়ারিং-এর পথ থেকে শুরু হয় তাঁর পদার্থবিদ্যার পথ চলা। বিশ্ববিদ্যালয়ে কুণ্ডের পরীক্ষাগারে সব যন্ত্রপাতি ছিল সাবেকি আমলের। রন্টগনের শিক্ষানবিশি হল যন্ত্রগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ এবং সারাইয়ের কাজ দিয়ে। কুণ্ড রন্টগনের মধ্যে যন্ত্রবিদ্যার কুশলতা লক্ষ করেছিলেন। এরপর জুরিখ ছেড়ে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ নেন প্রফেসর কুণ্ড। কিন্তু রন্টগন কুণ্ডের ছায়াসঙ্গী হয়ে তাঁর সহায়ক রূপে কাজ করতে থাকেন।
লুডউইক বোলজম্যান নামের এক অত্যন্ত প্রতিভাশালী প্রফেসর সেই সময়ে বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতেন। তাঁর পড়ানোর বিষয় ছিল শারীরবিদ্যা। কিন্তু তিনি আবার অঙ্ক ও পদার্থবিদ্যায়ও সুপণ্ডিত ছিলেন। বোলজম্যান মানুষের শরীরে পেশি সঞ্চালনা নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে সর্বকালের সেরা এক আবিষ্কার করেন, সব বিজ্ঞানের যা ভিত্তি স্তম্ভ বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। সেটি হল শক্তির নিত্যতা সূত্র। তিনিই প্রথম বুক ফুলিয়ে ঘোষণা করেন—এই বিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ নির্দিষ্ট, না শক্তিকে ধ্বংস করা যায়, না তার সৃষ্টি সম্ভব।
বোলজম্যানের সান্নিধ্যে আসেন রন্টগন, পরিচিত হন তাঁর কাজের সঙ্গে। তাঁদের বন্ধুত্ব গাঢ় হতে থাকে। রন্টগনকে পদার্থবিদ্যার নানা নতুন নতুন কাজে উৎসাহ দিতে থাকেন বোলজম্যান। অনেক আগে বিজ্ঞানাগারে আলো নিয়ে কাজ করতে গিয়ে অদ্ভুত এক রশ্মির ব্যাপারে সামান্য আভাস পেয়েছিলেন বোলজম্যান। ম্যাক্সওয়েলের তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ নিয়ে কাজ তখন বিজ্ঞান মহলকে আলোড়িত করে রেখেছে। বোলজম্যান তাঁর লেখা এক গবেষণা পত্রে জানান, উচ্চ কম্পাঙ্কের তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ কোনও ধাতুর মধ্যে দিয়ে পাঠালে সেই তরঙ্গ ধাতু ভেদ করে চলে যেতে পারে। রন্টগন এই গবেষণা পত্র পড়ে, তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ নিয়ে কাজে উৎসাহী হয়ে পড়েন।
তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ নিয়ে আরেক জার্মান পদার্থবিদ ফিলিপ লেনার্ড কাজ করছিলেন। তিনি ক্যাথোড-রে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা করতে গিয়ে আশ্চর্য এক রশ্মির বিকিরণের সামান্য আভাস পেয়ে সেই রশ্মির নাম দেন এক্স-রে। কিন্তু পরীক্ষাগারে সেই রশ্মিকে কয়েদ করে প্রমাণ করে দেখাতে পারেননি লেনার্ড। হাইন রিখ হার্জ ততদিনে তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ যে তারের সাহায্য ছাড়াই এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পাঠানো যায়, তা পরীক্ষা করে দেখিয়ে দিয়েছিলেন। তিনি তাঁর পর্যবেক্ষণের তথ্য রন্টগনকে চিঠি লিখে জানান।
ইতিমধ্যে রন্টগন পদার্থবিদ্যার জগতে বেশ নাম করে ফেলেছেন। এখন আর তিনি প্রফেসর কুণ্ডের সহায়ক নন, রীতিমতো বিশ্ববিদ্যালয়ের এক মান্যিগন্যি প্রফেসর। বিশেষভাবে এক ক্যাথোড-রে টিউব তৈরি করিয়েছেন, সেই টিউবে চুম্বক ক্ষেত্রের মধ্যে দুটি ইলেক্ট্রোডের মাঝে উচ্চ বিদ্যুৎশক্তি পাঠিয়ে দেখছেন কীভাবে নানা রশ্মির সৃষ্টি হচ্ছে। সেই রশ্মি বিভিন্ন প্লেটের উপর পড়ে কেমন প্রতিপ্রভার সৃষ্টি করছে, তাই নিয়ে চলছে নানা পরীক্ষা নিরীক্ষা।
ক্যাথোড-রে
ক্যাথোড-রে হচ্ছে ইলেকট্রনের স্রোত, যা একটি নেগেটিভ ইলেক্ট্রোড থেকে পজিটিভ ইলেক্ট্রোডের দিকে ধেয়ে যায়। কাচে তৈরি একটা টিউবে দুটি ইলেক্ট্রোড রেখে তাদের মধ্যে উচ্চ তড়িৎ শক্তি সৃষ্টি করলে নেগেটিভ ইলেক্ট্রোড থেকে ইলেকট্রন বেরিয়ে যায় এবং ইলেকট্রনগুলো পজিটিভ ইলেক্ট্রোডের দিকে আকর্ষিত হয়। যদি বাইরে থেকে পাম্পের সাহায্যে টিউবের মধ্যে শূন্যস্থান সৃষ্টি করা যায়, তবে বয়ে চলা ইলেকট্রনের স্রোত কাচের দেওয়ালে আঘাত করে প্রতিপ্রভার সৃষ্টি করে। নেগেটিভ ইলেক্ট্রোড থেকে রশ্মি নির্গত হয় বলে এই রশ্মির নাম দেওয়া হয়েছিল ক্যাথোড-রে।
ক্যাথোডের সামনে ধাতুর পাত রেখে তার ছায়া দেখতে পাওয়া গিয়েছিল টিউবের কাচের দেওয়ালে। তা থেকে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পেরেছিলেন, ক্যাথোড থেকে কিছু একটা নির্গত হচ্ছে, যা সরলরৈখিক পথে চলে। ক্যাথোড-রে টিউবের গবেষণার ফলে আবিষ্কৃত হয় টেলিভিশন ও কম্পিউটর মনিটর।)
লেনার্ড তাঁর ক্যাথোড-রে টিউব মুড়ে দিয়েছিলেন দস্তার পাত দিয়ে আর একটা পাতলা অ্যালুমিনিয়ামের জানালা রেখেছিলেন, যার মধ্যে দিয়ে টিউবের থেকে ক্যাথোড রশ্মি বাইরে আসত। সেই রশ্মিকে তিনি একটা রাসায়নিক প্রলেপ লাগানো প্লেটের উপর ফেলে দেখতেন প্রতিপ্রভার চরিত্র। তিনি কিটোনের প্রলেপ লাগিয়ে প্লেটে ক্যাথোড রশ্মি, অতিবেগুনি রশ্মির ফলে সৃষ্ট প্রতিপ্রভা দেখতে পেলেও এক্স-রে ক্ষেত্রে কোনও প্রতিপ্রভা দেখতে পাননি। ফলে এক্স-রে রয়ে গেল অধরা।
রন্টগন একই টিউব ব্যবহার করে টিউবকে মুড়ে দিলেন কার্ড বোর্ড দিয়ে, কারণ কার্ড বোর্ড যে ক্যাথোড রশ্মি আটকে দিতে পারে তা তিনি লেনার্ডের গবেষণার কাগজ পড়ে জানতে পেরেছিলেন। আর প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করার জন্য কাচের টিউবের বাইরের প্লেটে কিটোনের জায়গায় লাগিয়েছিলেন বেরিয়াম প্লাটিনো-সায়ানাইডের প্রলেপ। অ্যালুমিনিয়ামের জানালা দিয়ে বেরিয়ে এসে যে রশ্মি প্লেটে পড়ল, তার ছবি দেখে তো তাঁর চক্ষু ছানাবড়া। একেবারে ভৌতিক ছবি যাকে বলে। কঙ্কালের হাত দেখা যাচ্ছে।
আসলে রন্টগন প্লেটের সামনে তাঁর নিজের হাত রেখেছিলেন। তাই টিউব থেকে বেরিয়ে আসা এক্স-রে তাঁর হাত ভেদ করে চলে যায়। আমাদের শরীরের মাংস ও পেশি ভেদ করে এক্স-রে পার হয়ে যায়, কিন্তু হাড়ের মধ্যে সে আটকে যায়, আজকের দিনে বিজ্ঞান না পড়া সাধারণ মানুষও সেই কথা জানে। কিন্তু রন্টগনের হাতে হয়ে গেল এক যুগান্তকারী আবিষ্কার।
আবিষ্কার হয়ে যাওয়ার পর তিনি সেইসব কথা কাউকে বলতে সাহস করেননি, এমনকি নিজের স্ত্রীকেও নয়। পরবর্তীকালে এক্স-রে আবিষ্কারের কথা নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে তিনি জানান, গবেষণার কথা জানিয়ে দিলে লোকে তাঁকে নির্ঘাত পাগল ভাবত। তাই তিনি গবেষণাগারের ভৌতিক কাজকম্ম লুকিয়ে রাখেন বহুদিন। তারপর একদিন নিজের স্ত্রী বার্থাকে পরীক্ষাগারে ডেকে এনে তাঁর হাত এক্স-রে প্লেটের সামনে রেখে সুইচ টিপে ইলেকট্রিক কারেন্ট চালু করতেই বার্থার হাতের পাতার হাড়ের ছবি উঠে গেল, এমনকি তাঁর হাতের আংটিও দেখা গেল। বার্থা এত ভয় পেয়ে যান, যে সবকথা খুলে বলার পরও জানান, আর কোনোদিন তিনি রন্টগনের গবেষণাগারে পা পর্যন্ত রাখবেন না।
বার্থার হাতের এক্স-রে
উরজবার্গ ফিজিকাল মেডিক্যাল সোসাইটির সভায় রন্টগন তাঁর ঐতিহাসিক গবেষণা পত্রটি পাঠ করেন, যার শিরোনাম ছিল ‘এক নতুন ধরনের রশ্মি’। তিনি তাঁর গবেষণাগারে তোলা এক্স-রে প্লেটের ছবি দেখান। রাতারাতি খ্যাতির শিখরে চলে যায় রন্টগনের নব আবিষ্কৃত আশ্চর্য রশ্মি। শুধু বিজ্ঞানী মহলই নয়, খবরের কাগজওয়ালারাও ফলাও করে এক্স-রে আবিষ্কারের খবর পৌঁছে দেয় সাধারণ মানুষের কাছে। রন্টগনের পদ্ধতিতে অন্যান্য পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে এক্স-রে-র গুণাবলি ধরা দেয়।
আবিষ্কারের চমকপ্রদ খবর শুনে জার্মানির সম্রাট উইলহেম-২ বার্লিনে রন্টগনকে ডেকে পাঠান তাঁর সামনে পরীক্ষা করে দেখাতে। রাজার সামনে সভাগারে রন্টগন যাঁর হাতের পাতার ছবি তোলেন, তিনি ছিলেন একজন বিখ্যাত শারীরবিদ।
এরপর রন্টগনের উপর পুরস্কার ও মেডেলের বৃষ্টি হতে থাকে। ১৯০১ সালে পদার্থবিদ্যায় সর্বপ্রথম নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয় উইলহেম রন্টগনকে।
রন্টগন ব্যক্তিগতভাবে অত্যন্ত বিনয়ী ছিলেন। তাই যে-সমস্ত বিজ্ঞানী তাঁর কাজে সহায়তা এবং পথ দেখিয়েছিলেন, তাঁদের কথা তিনি বিভিন্ন বক্তৃতায় উল্লেখ করতেন। নোবেল পাওয়ার পরও তাঁর নম্রতায় এতটুকু ঘাটতি দেখা যেত না। এমনকি নিজের আবিষ্কারকে পেটেন্ট করে টাকাপয়সা রোজগারের দিকেও তিনি ছিলেন উদাসীন। মিউনিখে লুডউইক বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানীয় প্রফেসরের পদ দান করে। বাকি কর্মজীবন তাঁর এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের পড়িয়ে আর গবেষণার কাজে নির্দেশ দিয়ে কেটে যায়।
১৯২৩ সালে কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে রন্টগন ৭৮ বছর বয়সে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। শেষ জীবনে গবেষণা থেকে ছুটি নিয়ে নেন রন্টগন। শিকার করে, বই পড়ে আর বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটিয়ে অতিবাহিত করেন।
তথ্যসূত্র
- The Life of Wilhelm Conrad Roentgen Peter B. Riesz, AJR 1995; 65:1 533-1 537 0361 -803X/95/1 656-1 533, Riesz Referral Radiology, American Roentgen Ray Society.
- Wilhelm Roentgen and the Discovery of X-Rays, by Kimberly Garcia, Mitchell Lane Publishers, 2005.
জয়ঢাকের বৈজ্ঞানিকের দপ্তর
ঋদ্ধ হলাম। খুব ভালো লাগলো।
LikeLike